যশোরের মনিরামপুরে মঙ্গলবার থেকে শুরু হওয়া দুইদিন ব্যাপী ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলায় নজর কেড়েছে ইউনিয় তথ্য ও সেবা কেন্দ্রের স্টলটি। সবার মনোযোগের কেন্দ্র বিন্দু স্টলটি। গ্রামীন পরিবেশে লাঙ্গল-জোয়াল-মাথাল, ঢেঁকি, গরুর গাড়ি, তাঁত শিল্প, ঘুনি, ঠুঙ্গি-দড়া, বাবুই পাখির বাসা, হুক্কা, পাত কুয়া, হাত পাখা, মাছ ধরা জাল, আলাই পুরের ঝালা, মৃৎ শিল্প হাঁড়ি-পাতিল, কলস, খড়ম, চার পাতির পোষাকারে মাঝে চলছে ল্যাপটপ, ফটোকপি ম্যাশিন, প্রিন্টার (লেজার), কালার প্রিন্টার, প্রজেক্টর (স্কিন সহ) জনগণের দোর গোড়ায় পৌছে যাওয়া সেবা। শুধু সেবার প্রদর্শন নয় সাথে সাথে চলছে সেবা প্রদান।
স্টলে মনিরামপুর উপজেলার নেহালপুর ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্রের আসাদুল হক চঞ্চল, রহিতা ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্রের আনোয়ার হোসেন, কাশিমনগর ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্রের রেজাউল করিম, ঢাকুরিয়া ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্রের ফরহাদ হোসেন, হরিদাসকাটি ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্রের শাহজাহান আলী ও আমেনা খাতুন, মনিরামপুর ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্রের সেলিম রেজা, খেদাপাড়া ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্রের আনোয়ার হোসেন, হরিহরনগর ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্রের ফাহিম পলাশ, ঝাঁপা ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্রের তুহিন, মশ্বিমনগর ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্রের মুকুল হোসেন, শ্যামকুড় ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্রের আনোয়ার হোসেন, খানপুর ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্রের মোঃ বাহারুল ইসলাম, দূর্বাডাঙ্গা ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্রের মুরাদ হোসেন, কুলটিয়া ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্রের আশিষ হালদার, মনোহরপুর ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্রের নেপাল ব্যানার্জী ও চন্দনা সব নাগরিক সেবা প্রদর্শন ও প্রদান করছেন।
মনিরামপুর উপজেলা নির্বাহী নির্বাহী কর্মকর্তা শরীফ মো: নজরুল ইসলাম জানান, ডিজিটাল জেলা যশোরের ডিজিটাল উপজেলা মনিরামপুর। উপজেলাকে ই সার্ভিসের আওতায় আনতে গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে ইউনিয়ন তথ্য ও সেবাকেন্দ্র গুলি।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস